বাংলাদেশের মেয়েদের শেষ ম্যাচে যে ১০ উইকেটে হার হয়েছে তা সকলের জন্য একটি দুঃখজনক সংবাদ। ক্রিকেট মেচ খেলার সময় হার জয় একটি প্রতিযোগিতামূলক ঘটনা, কিন্তু এই ম্যাচে হার পেতে বাংলাদেশের মেয়েদের কোন প্রতিবন্ধই ছিল না।
বাংলাদেশের মেয়েদের ক্রিকেট দল সম্পর্কে আমাদের সকলের জানা উচিত যে, এই দল বর্তমানে একটি সক্ষম দল। এদের আগেও ক্রিকেটে কিছু উত্কৃষ্ট উপলক্ষ্য অর্জন করা হয়েছে, যেমন প্রথম বারের মতো টি-টোয়েন্টি আই সি ওয়ামেনস ক্রিকেট বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ।
তবে এই সময় কোন ভাগ্যের চাপে বাংলাদেশের মেয়েদের সেই উত্কৃষ্টতার সামনে আসা সম্ভব হয়নি। সেই দিনগুলোতে বাংলাদেশের মেয়েদের পরিশ্রম এবং জোর দরকার ছিল যাতে সেই স্তরের উত্কৃষ্টতা প্রাপ্ত হত।
বর্তমানে বাংলাদেশের মেয়েদের ক্রিকেট দল সক্ষম ও তালান্তক্ষণ খেলোয়াড় দলের মধ্যে অন্যতম। এই দলের সদস্যরা ক্রিকেটের উত্সাহে মোটিভেটেড এবং দক্ষ খেলোয়াড়। এই দলের সদস্যরা নিয়মিতভাবে স্বল্প সময়ে দক্ষতা বাড়িয়ে দেয়ার জন্য দক্ষতা উন্নয়ন করে থাকেন।
এই সময় বাংলাদেশের মেয়েদের ক্রিকেট দলে কিছু বিশেষ খেলোয়াড় আছে যারা এই দলের প্রধান দক্ষ খেলোয়াড়। তাদের মধ্যে রুমানা আহমেদ, সানিয়া আহমেদ, নিশা রায় এবং মেহেদি মার্সাদ ব্যাপকভাবে পরিচিত খেলোয়াড়। এই খেলোয়াড়দের অন্যতম উদ্দেশ্য হলো দলের জন্য প্রতিযোগিতামূলক খেলায় ভাল পারফরমেন্স দেখানো।
বাংলাদেশের মেয়েদের জন্য ক্রিকেট খেলা খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং সম্পূর্ণ ক্রিকেট পাঠশালার একটি অংশ।
শেষ ম্যাচে ১০ উইকেটে হার বাংলাদেশের মেয়েদের। এই খেলাটি সব দেশের ক্রিকেট ফ্যানদের জন্যে অন্যতম জরুরী ছিল। এখন বাংলাদেশের মেয়েদের ক্রিকেট দলের বিষয়ে কিছু বলা উচিত। এই দলের সক্ষম ও তালান্তক্ষণ খেলোয়াড় দলের মধ্যে অন্যতম। এই দলের সদস্যরা ক্রিকেটের উত্সাহে মোটিভেটেড এবং দক্ষ খেলোয়াড়। এই দলের সদস্যরা নিয়মিতভাবে স্বল্প সময়ে দক্ষতা বাড়িয়ে দেয়ার জন্য দক্ষতা উন্নয়ন করে থাকেন।
বাংলাদেশের মেয়েদের ক্রিকেট দলে সক্ষম ও তালান্তক্ষণ খেলোয়াড় দলের মধ্যে অন্যতম। এই দলের সদস্যরা ক্রিকেটের উত্সাহে মোটিভেটেড এবং দক্ষ খেলোয়াড়। এই দলের সদস্যরা নিয়মিতভাবে স্বল্প সময়ে দক্ষতা বাড়িয়ে দেয়ার জন্য দক্ষতা উন্নয়ন করে থাকেন।
বাংলাদেশের মেয়েদের ক্রিকেট দলের মূল লক্ষ্য হলো দলের জন্য অসাধারণ এবং প্রতিযোগিতাশীল খেলোয়াড় তৈরি করা। এই লক্ষ্য বুঝে কাজ করে দলের কোচ, ক্যাপ্টেন এবং সদস্যরা নিয়মিতভাবে প্রশিক্ষণ এবং ক্যাম্প অনুষ্ঠান করে থাকেন। দলের সদস্যরা প্রতিদিন সময় দিয়ে সেলফ দক্ষতা উন্নয়ন এবং ফিজিক্যাল ফিটনেসের উপর কাজ করেন। এছাড়াও দলের সদস্যরা বাংলাদেশের ক্রিকেট দলের অন্যতম দক্ষ এবং অভিজ্ঞ খেলোয়াড়দের সাথে সংযোগ রাখেন এবং তাদের কাছ থেকে লাভ করেন কিছু নতুন কিছু শিখতে। দলের সদস্যরা অভিজ্ঞ খেলোয়াড়দের সাথে খেলা করে দক্ষতা বাড়িয়ে নেয়ার চেষ্টা করেন এবং তাদের প্রতিদিনের দক্ষতা ও অভিজ্ঞতার বিষয়ে সংশোধন করেন।
দলের সদস্যরা নিয়মিতভাবে স্বল্প সময়ে সম্পূর্ণ ম্যাচ ফিল্ডিং সেশন করে থাকেন যাতে তাদের ফিল্ডিং দক্ষতা বাড়ায়া যায়। দলের সদস্যরা প্রতিদিন বিভিন্ন প্রকারের ফিল্ডিং প্রশ্নের সমাধান করে তাদের দক্ষতা বাড়িয়ে নেয়। দলের সদস্যরা প্রতিদিন সময় দিয়ে পিছনের দিকে ফিল্ডিং করতে হলে তাদের সম্পূর্ণ শরীরটি একটি লাইনে রাখতে হয়। এছাড়াও দলের সদস্যরা ব্যবহারকৃত সরঞ্জামগুলি সেট করতে হলে সঠিকভাবে ব্যবহার করতে হবে। সাথে থাকা আদর্শ খেলোয়াড়দের মধ্যে দলের সদস্যরা প্রতিদিন বিভিন্ন কৌশল ও নতুন প্রযুক্তি শিখে নতুন নতুন আকস্মিক পরিস্থিতিতে একটি করে করে উন্নয়ন করতে চেষ্টা করে।
ইংরেজি ব্যাটসম্যানরা বেশি করে সম্ভবত স্লো বউলিং দ্বারা বাংলাদেশি ব্যাটসম্যানদের কাছে ক্ষতি বর্ধিত করেছিল এবং এটি খেলার দুটি বিপক্ষের মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ পার্ট হিসাবে প্রদর্শিত হয়েছে। বাংলাদেশি ব্যাটসম্যানরা স্লো বউলিং এর সমস্যার সমাধান খুবই দ্রুত করতে হবে। তাদের একটি ভাল সমাধান হতে পারে তাদের ব্যবহারকৃত ব্যবস্থার পরিবর্তন করা। দলের সদস্যরা প্রতিদিন ব্যবহারকৃত সরঞ্জামগুলির একটি পর্যালোচনা করতে হবে যাতে তারা সেট করা সরঞ্জামগুলি ব্যবহার করতে পারেন এবং সঠিকভাবে তা ব্যবহার করতে পারেন। দলের সদস্যরা প্রতিদিন সময় দিয়ে পিছনের দিকে ফিল্ডিং করতে হলে তাদের সম্পূর্ণ শরীরটি একটি লাইনে রাখতে হবে যাতে একটি কোণে ফিল্ডিং না হয়।