প্রায় ১৪ টি ইলেক্ট্রনিক্স নির্মাতা এখন এ দেশে স্মার্টফোন উত্পাদন করে, বাংলাদেশের আর বিদেশ থেকে 4G হ্যান্ডসেট আমদানির দরকার নেই।
মঙ্গলবার ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তফা জব্বার ‘জিএসএমএ গোলটেবিল অন বাংলাদেশ অচিভিং মোবাইল-এনেবলড ডিজিটাল ইনক্লুয়েশন’ ।
একটি ভার্চুয়াল গ্লোবাল ইভেন্টে এই কথা বলেছেন।
“মাত্র তিন বছরে, আমাদের মোবাইল বা স্মার্টফোন অপারেটররা কোভিড -১৯ মহামারী সত্ত্বেও দেশজুড়ে 4 জি প্রসারিত করেছে।
এর ব্যবহারের পরিধি বাড়ানোর জন্য সরকার সকল উদ্যোগ গ্রহণ করবে,” মন্ত্রী আরও যোগ করেন।
মহামারী চলাকালীন মোবাইল অপারেটরদের ভূমিকার প্রশংসা করে মন্ত্রী বলেন, মোবাইল প্রযুক্তির বিকাশ বাংলাদেশে বিপ্লব ঘটিয়েছে।
“দেশে করোনার ৮০ শতাংশ রোগী ডিজিটাল চিকিৎসা পেয়েছেন।”
ভার্চুয়াল ইভেন্টে, জিএসএমএ নেতারা বাংলাদেশে ডিজিটাল দক্ষতা এবং সচেতনতা তৈরির জন্য সরকার এবং অংশীদারদের যৌথ প্রচেষ্টার প্রয়োজনীয়তার কথা তুলে ধরেন।
ভবিষ্যতের জন্য মোবাইল হ্যান্ডসেট শিল্প বিকাশের জন্য তারা বেশ কয়েকটি পরামর্শ নিয়ে এসেছিল।
জিএসএম আধিকারিক রাহুল শাহ ও জুলিয়ান গারম্যানের সঞ্চালনায় গোলটেবিল আলোচনায় বিটিআরসি, টেলিটক, রবি, বাংলালিংক এবং এমটিবি ।
আইটিইউর এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের প্রতিনিধি এবং এ টুআইয়ের সিনিয়র নীতি উপদেষ্টা অনির চৌধুরী অংশ নিয়েছিলেন।