প্রিমিয়ার বিশ্ববিদ্যালয় তাঁদের নতুন ভবনটি বিদ্যানন্দের কাছে তুলে দিয়েছিলেন অস্থায়ী হাসপাতাল করার জন্য।
কোটি কোটি টাকা নেই অবকাঠামো করার, তাই হাসপাতালের মেশিনারি বাক্স বন্দী করে ফিরে যাচ্ছিলাম ঘরে, তখনই এগিয়ে আসে চট্টগ্রামের স্বনামধন্য এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি।
যে প্রত্যাশা নিয়ে ছয় মাস আগে তাঁরা এই বিশাল ভবন বিদ্যানন্দকে দিয়েছিলো, তার সুফল এখন পাচ্ছেন দরিদ্র জনগণ।
বিশেষায়িত হাসপাতাল হয়তো গড়ার সাহস করবো না। কিন্তু আন্তরিকতা আর সেবার মানে জান প্রাণ দিয়ে কাজ করার মতো একটি হাসপাতাল যেন উপহার দিতে পারি, সেই দোয়া চাই আপনাদের কাছে।
আজও তিনজন করোনা রোগী সুস্থ হয়ে ঘরে ফিরে গেছেন। বিনিময়ে দিতে হয়নি পকেটের একটি টাকাও। – বিদ্যানন্দ
নিউজ ডেস্ক – বাংলাকণ্ঠ২৪.কম