চীনের সিনোফার্ম ইন্টারন্যাশনাল করপোরেশনের টিকার অনুমোদন দিলো ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর।
ঔষধ প্রশাসন কর্তৃপক্ষ প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানিয়েছে।রাশিয়া ও চীনের দুটি ভ্যাকসিন দেশীয় প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে উৎপাদনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার।
চীনা টিকার পাশাপাশি কোভ্যাক্স থেকেও আসবে , রাশিয়ার থেকে ‘স্পুটনিক ভি’ এবং ফাইজার থেকেও পাওয়া যাবে কিছু টিকা।
বিশ্বের প্রথম দেশ হিসাবে এবং কোনরকম তথ্য প্রকাশ না করেই অগাস্ট মাসে স্থানীয়ভাবে ব্যবহারের জন্য টিকার লাইসেন্স দেয় রাশিয়া।
যদিও এই টিকা নিয়ে তখন অনেকেই সংশয় প্রকাশ করেছিলেন। তবে বিজ্ঞানীরা বলছেন, প্রাথমিকভাবে টিকায় ভাইরাস প্রতিরোধের সক্ষমতা তৈরির লক্ষণ দেখা যাচ্ছে।
যারা টিকা দিয়েছেন তাদের শরীরে করোনাভাইরাসের সঙ্গে লড়াই করার মতো অ্যান্টিবডি তৈরি হচ্ছে এবং বড় কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা যায়নি।

ফাইজার, অক্সফোর্ড/অ্যাস্ট্রাজেনেকা টিকাগুলোর মতো এটিও করোনাভাইরাস প্রতিরোধে সক্ষমতার তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে।
সব প্রক্রিয়া মেনে টিকা উৎপাদনে যেতে কমপক্ষে ছয়মাস সময় লাগবে বলেও জানায় অধিদপ্তর।
স্টাফ রিপোর্টারঃ সুমাইয়া ইসলাম – বাংলাকণ্ঠ২৪.কম