মঙ্গলবার লকডাউন চলাকালীন সময়, একজন পুলিশ ও ম্যাজিস্ট্রেটদের সাথে কথা কাটাকাটি নিয়ে চিকিৎসক ও পুলিশ সদস্যদের সংগঠন যে বিবৃতি দিয়েছে তাতে হাইকোর্ট অসন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন।
“সরকারী কর্মকর্তাদের আচরণ অযাচিত এবং দুটি পেশাদার সংস্থার জারি করা বিচক্ষণতা ছিল না,” হাই কোর্ট বলেছে।
বিচারপতি এম এনায়েতুর রহিম এবং বিচারপতি সরদার মো। রাশেদ জাহাঙ্গীরের বেঞ্চ এই পর্যবেক্ষণ করেছেন।
অ্যাডভোকেট ইউনুস আলী আকন্দ এই ঘটনা এবং দুটি পেশাদার প্রতিষ্ঠানের বক্তব্য নিয়ে আদালত মিডিয়া রিপোর্টের সামনে উপস্থিত হন।
অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন বলেছেন, ঘটনার ঘটনা দুর্ভাগ্যজনক।
দুদককে উত্তেজনা কমিয়ে আনতেও এইচসি বলেছিলেন।
পরিচয়পত্র যাচাইয়ের বিষয়ে নগরীর এলিফ্যান্ট রোডের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের রেডিওলজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. সৈয়দা শওকত জেনি কে হয়রানি করা হয়।
এই ঘটনার একটি অংশের ভিডিও রেকর্ডিং ফেসবুকে ভাইরাল হয়ে সমালোচনার জন্ম দিয়েছে।
বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন এক বিবৃতিতে বলেছে, তালাবন্ধির সময় কর্মস্থলে যাওয়ার সময় চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীকে পুলিশ হয়রানি করেছে।
এছাড়াও স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ তীব্র নিন্দা প্রকাশ করেছে এবং এই ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি করেছে।
অন্যদিকে চিকিৎসকের আচরণের নিন্দা জানিয়ে বাংলাদেশ পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন আরও একটি বিবৃতি জারি করেছে।
নিউজ ডেস্ক – বাংলাকণ্ঠ২৪.কম